যমুনা ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটর কেন সব থেকে সেরা। যমুনা ফ্রিজের গুনগত মান কেমন? কেন কিনবেন যমুনা ফ্রিজ?

                                                                            


সবাইকে আবারও স্বাগত আমার বাংলা ব্লগে,যদিও এটি অনলাই ইনকামিং গাইডলাইন বিষয়ক। তবুওও ভিন্ন কিছু বিষয় নিয়ে লিখতে হয় মাঝে মাঝে।
আজ আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব আমাদের বাংলাদেশেই তৈরী নাম্বার ওয়ান ফ্রিজার ও রেফ্রিজারেটর এর সাথে। আপনারা হয়তো হেডলাইন দেখেই বুঝতে পেরেছেন আমি কোন ফ্রিজের কথা বলছি, হ্যা যমুনা রেফ্রিজারেটর, কেন সবচেয়ে সেরা তার কিছু বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আজ আলোচনা করবো।
১/ সয়ংক্রীয় অটোমেশিনে তৈরী,তাই ফিনিশিং এর দিক থেকে নাম্বার ওয়ান।
২/ এক্সট্রা তোর উইডস,তাই দেখতে খুবই সুন্দর দেখায়।
৩/ গ্লাস ডোর টেকনোলজি, যা অতি সহজেই পরিষ্কার করা যায়।
৪/ উন্নতমানের গ্যাসকেট ১০০% ব্যাকটেরিয়া মুক্র রাখে। লিক হওয়ার সম্ভবনা একদম নেই।
৫/ হাই ইফেসিয়েন্সি কম্প্রেসর, সাথে ১০ বছরের গ্যারান্ট,সবথেকে বড় কথা ৬৫% বিদুৎ সাশ্রয়ী , সর্বনিম্ন ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বউচ্চ ৫০ ডিগ্রি ল্যাব টেস্টে পরিহ্মিত।
৬/ যমুনা ডীপ ফ্রিজ একটিই নরমাল ও ডীপ হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
৭/ ল্যাব চেস্টে পরিহ্মিত সবচেয়ে ঠান্ডা করতে পারে বেশী যমুনা ফ্রিজ -২৫ ডিগ্রি পর্যন্ত,যাতে খাবার রাখে টাটকা।
৮/ পরীহ্মা করে দেখা গেছে যমুনা ফ্রিজ বিদুৎ ছাড়াই ৫-৬ দিন ব্যাকআপ দিতে সহ্মম।
৯/নরমাল বড় বা ডীপ রড় যেকোনটায় পাচ্ছেন আপনার ইচ্ছে মত।
১০/ সবচেয়ে বড় বিষয় হলো যমুনা রেফ্রিজারেটরের ওয়ালের ফোমিং ডেনসিটি প্রতি স্কয়ার ইন্সিতে ৩৫ ঘনসেন্টিমিটার যার দরুন ঠান্ডা ধরে রাখে বেশিহ্মন তাই কম্পেসর চলে কম আর বিদুৎ বিল আসে একদম কম।

ভাল থাকবেন সবাই আল্লাহ্‌ হাফিজ

রাসেল
    
 

 

Comments

Popular posts from this blog

নায়ক দেব। নায়ক দেবের জীবন কাহিনী । দেবের চলচিত্রে আসার কাহি ।

নায়ক জিৎ। নায়ক জিৎ এর অতীত ও বর্তমান জীবন। জিৎ উইকিপিডিয়া ।